জীবন তাদের
কাটে অভাব-অনটনের
মধ্যে।প্রতিনিয়তই তাদের
নির্যাতন সহ্য করতে
হয়।কিন্তু কিছুই
করার থাকে না। তবে
রোহিঙ্গা মেয়েদের উপায়
একটা আছে। সেটা হলো
বিয়ে।
বিয়ে করলেই মুক্তি। না হলে
মুখ গুঁজে পড়ে
থাকতে হবে অভাব
অনটন এবং নির্যাতনের মধ্যে। এভাবেই
দিন কাটাতে হচ্ছে
মায়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিম
সম্প্রদায়ের অগণিত মেয়েদের।
সাম্প্রদায়িক দ্বন্দ্বে বিধ্বস্ত তাদের জীবন এবং বাসস্থান। বাধ্য হয়ে রোহিঙ্গা মুসলিম সম্প্রদায়ের যুবককে বিয়ে করে তারা পাড়ি দিচ্ছেন মালয়েশিয়ায়। কখনও কখনও বিয়ে করছেন সম্পূর্ণ অপরিচিত কাউকে। মায়নামারের রোহিঙ্গা মুসলিম সম্প্রদায়ের অসংখ্য মানুষ দিন কাটাচ্ছেন দক্ষিণ থাইল্যান্ডসহ অন্যত্র ছড়িয়ে থাকা শরণার্থী শিবিরে। সেখানেই থাকছে পাচারকারীরা।
সাম্প্রদায়িক দ্বন্দ্বে বিধ্বস্ত তাদের জীবন এবং বাসস্থান। বাধ্য হয়ে রোহিঙ্গা মুসলিম সম্প্রদায়ের যুবককে বিয়ে করে তারা পাড়ি দিচ্ছেন মালয়েশিয়ায়। কখনও কখনও বিয়ে করছেন সম্পূর্ণ অপরিচিত কাউকে। মায়নামারের রোহিঙ্গা মুসলিম সম্প্রদায়ের অসংখ্য মানুষ দিন কাটাচ্ছেন দক্ষিণ থাইল্যান্ডসহ অন্যত্র ছড়িয়ে থাকা শরণার্থী শিবিরে। সেখানেই থাকছে পাচারকারীরা।
রোহিঙ্গা মুসলিম সম্প্রদায়ের শরণার্থীদের কাছে টোপ ফেলা হচ্ছে। দিতে হবে মোটা অর্থ। তবেই মালয়েশিয়ায় প্রবেশের ব্যবস্থা করে দেওয়া হবে। যারা টাকার জোগাড় করতে পারছেন না‚ তাদের মেয়েদের সামনে রাখা হচ্ছে বিয়ের প্রলোভন। বিয়েতে রাজি হলে রোহিঙ্গা মুসলিম সম্প্রদায়ের কোনও যুবক নিজেই পাচারকারীদের হাতে অর্থ তুলে দিয়ে নিয়ে যাচ্ছে শরণার্থী শিবিরের তরুণী-যুবতীদের।
পরিবারের লোকজনও সমর্থন করছেন এই বিয়ে। যাতে একটু হলেও ভালভাবে বাঁচতে পারে মেয়েরা।
বিয়ে না হলে শরণার্থী শিবিরেই পড়তে হচ্ছে নারী পাচারচক্রের কবলে। এমনকি বিয়ে করেও নিস্তার নেই।অনেক সময়েই‚ বিয়ের নামে মেয়েরা হাতবদল হয়ে যাচ্ছে। পা রাখতে হচ্ছে অন্ধকার জগতে।সব জেনেও পরোক্ষ মদদ দিতে হচ্ছে অসহায় পরিবারগুলোকে।ইতোমধ্যে বহু নর-নারী পাচারের শিকার হয়েছেন এবং মৃত্যুবরণ করেছেন। এখনো অনেককে উদ্ধার করা হচ্ছে পাচারকারীদের হাত থেকে।–টাইমস অব ইন্ডিয়া ও এই সময়।
0 Comment to "জীবন বাঁচাতে বিয়ে করছেন রোহিঙ্গা মেয়েরা"
Post a Comment