আটটি শিক্ষা বোর্ডের
মধ্যে এ
বছর পাশের
হার সবচেয়ে
কম যশোর
বোর্ডে।
এই বোর্ডে
পাসের চেয়ে
ফেল করেছে
বেশি শিক্ষার্থী। বোর্ডে
মোট পাসের
হার ৪৬
দশমিক ৪৫
শতাংশ।
আর ফেল
করেছেন ৫৩
দশমিক ৫৫
শতাংশ শিক্ষার্থী।
একক বিষয় হিসেবে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থী ফেল করেছেন ইংরেজিতে। এ বিষয়ে মোট পরীক্ষার্থীর ৫১ শতাংশ পাস করেছেন। অর্থাৎ প্রায় অর্ধেক পরীক্ষার্থী ইংরেজিতে ফেল করেছেন। যা বোর্ডের সামগ্রিক ফলাফলে প্রভাব ফেলেছে।
যশোর শিক্ষা বোর্ডের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেছেন, ইংরেজিতে প্রায় অর্ধেক পরীক্ষার্থী ফেল করছে। তারপরও গ্রেস নম্বর দিয়ে কোনো শিক্ষার্থীকে পাস করানো হয়নি। বলা যায় এই একটি বিষয়ের কারণেই পাসের হার কমে গেছে।
জানতে চাইলে যশোর শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান আবদুল মজিদ প্রথম আলোকে বলেন, ইংরেজি বিষয়ের প্রশ্নপত্র খুবই কঠিন হয়েছিল। পরীক্ষার দিন অনেক শিক্ষার্থীই বিষয়টি জানিয়েছিলেন। পরীক্ষার ফলাফলেও এর প্রতিফলন দেখা গেল।
একক বিষয় হিসেবে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থী ফেল করেছেন ইংরেজিতে। এ বিষয়ে মোট পরীক্ষার্থীর ৫১ শতাংশ পাস করেছেন। অর্থাৎ প্রায় অর্ধেক পরীক্ষার্থী ইংরেজিতে ফেল করেছেন। যা বোর্ডের সামগ্রিক ফলাফলে প্রভাব ফেলেছে।
যশোর শিক্ষা বোর্ডের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেছেন, ইংরেজিতে প্রায় অর্ধেক পরীক্ষার্থী ফেল করছে। তারপরও গ্রেস নম্বর দিয়ে কোনো শিক্ষার্থীকে পাস করানো হয়নি। বলা যায় এই একটি বিষয়ের কারণেই পাসের হার কমে গেছে।
জানতে চাইলে যশোর শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান আবদুল মজিদ প্রথম আলোকে বলেন, ইংরেজি বিষয়ের প্রশ্নপত্র খুবই কঠিন হয়েছিল। পরীক্ষার দিন অনেক শিক্ষার্থীই বিষয়টি জানিয়েছিলেন। পরীক্ষার ফলাফলেও এর প্রতিফলন দেখা গেল।
0 Comment to "ইংরেজির কারণেই যশোর বোর্ডে বিপর্যয়"
Post a Comment